কর্মক্ষেত্রে যেসব কথা একেবারেই বলতে নেই...
কর্মক্ষেত্রে যেসব কথা একেবারেই বলতে নেই...

কর্মক্ষেত্রে যেসব কথা একেবারেই বলতে নেই…

রাজনৈতিক আদর্শ
আসলে বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া কর্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক আদর্শ নিয়ে কথা না বলাই ভালো। এগুলো মানুষের নীতি-আদর্শের সঙ্গে জড়িত যা তার একান্ত ব্যক্তিগত। এগুলো নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
কারো যোগ্যতা নিয়ে সংশয়
যেকোনো কর্মক্ষেত্রেই এমন কর্মী মিলবে, যারা প্রতিযোগী হিসেবে আপনার যোগ্য নয়। এদের সবাই চিনে ফেলে। যদি আপনি তাদের কাজের মান বাড়াতে সহায়তা করতে পারেন তো ভালো কথা। কিন্তু যদি না পারেন, তাহলে ওই কর্মীদের সম্পর্কে আপনার চিন্তা অন্যদের কাছে প্রকাশ করতে যাবেন না। সহকর্মীদের অযোগ্যতার বিষয় তুলে ধরার দায়িত্ব আপনার ওপর বর্তায়নি।
আয়ের তথ্য
যত বেতন পাচ্ছেন, হয়তো তার চেয়েও বাড়তি আয় আসে অফিস থেকে। বাড়তি কাজ বা অন্যান্য বৈধ উপায়েই হয়তো এই অর্থ উপার্জন করেন। কিন্তু কোথা থেকে কত কামাই করছেন, তা প্রকাশ করতে যাবেন না। আয়ের উৎস সম্পর্কে জানলেই সবাই আপনার কাজের সঙ্গে আয়ের তুলনা করা শুরু করবে।
চাকরিটা ভালো লাগছে না
প্রতিষ্ঠান বা কাজ কোনোটাই হয়তো পছন্দসই নয় আপনার। কিন্তু তা কারো কাছে বলবেন না। অনেকেই তার বর্তমান চাকরিটা ছেড়ে দিতে চায়। মনের মতো চাকরি মিলছে না দেখে হয়তো বর্তমান কর্মস্থলে চাকরি করে যাচ্ছেন। যদি প্রকাশ করেন, তবে আপনাকে নেতিবাচক কর্মী বলেই বিবেচনা করবে কর্তৃপক্ষ।
একান্ত ব্যক্তিগত জীবন
নিজের একান্ত বিষয় নিয়ে কারো সঙ্গে কথা বলতে যাবেন না। তেমনি অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়েও খুব আগ্রহ দেখাবেন না। এগুলো যার যার গোপনীয় বিষয়। এর প্রতি সম্মান দেখান। কিন্তু প্রেম, বিয়ে বা যৌন জীবনসংক্রান্ত কোনো বিষয়ে আলাপ করবেন না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *