বিডি নিউজ ৬৪: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর এ বিজয়ের ফলে তার সহধর্মিনী মেলানিয়া ট্রাম্পও ফার্স্ট লেডি হতে চলেছেন। এক্ষেত্রে অনেকেরই প্রশ্ন রয়েছে, কেমন ফার্স্ট লেডি হবেন তিনি? এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে পিপল।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মেলানিয়ার অবদান অতি সামান্য। তিনি কোনো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেননি। তবে এখন তিনি সরাসরি হোয়াইট হাউজের পূর্ব অংশে উঠতে যাচ্চেন। স্লোভেনিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ৪৬ বছর বয়সী মেলানিয়া মার্কিন ইতিহাসের প্রথম নারী, যিনি বিদেশে জন্মগ্রহণ করেও হোয়াইট হাউজে ফার্স্ট লেডি হিসেবে উঠতে যাচ্ছেন।
মেলানিয়া ১৯৯৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পদার্পণ করেন। তিনি ২০০৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হন। তার এক বছর আগ তিনি ট্রাম্পকে বিয়ে করেন।
কেমন ফার্স্ট লেডি হবেন তিনি? সম্প্রতি এ প্রশ্নে সাংবাদিকদের কিছু প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন তিনি।
মেলানিয়া জানান, ফার্স্ট লেডি হলেও তিনি তার ১০ বছর বয়সী সন্তান ব্যারনকেই সর্বাধিক গুরুত্ব দেবেন।
তিনি পিপলকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমার স্বামী সর্বদা ভ্রমণ করে। ব্যারনের একজন অভিভাবক দরকার। আর আমি তার জন্য সব সময়েই থাকতে চাই।’
তিনি বলেন, তিনি ব্যারনকে তার হোমওয়ার্কে সহায়তা করেন। এছাড়া তাকে স্কুলে আনা-নেওয়া ও বিভিন্ন বিষয়ে অংশগ্রহণে আগ্রহী করে তুলতেও চেষ্টা করেন।
মেলানিয়া বলেন, ‘ব্যারন একজন গলফার হতে চান। এছাড়া তার ব্যবসায়ী ও পাইলট হওয়ারও ইচ্ছা রয়েছে। এটি তার নানা বিষয়ের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার বয়স। আর আমি এ কাজে সহায়তা করতে চাই।’
তবে শুধু মাতৃত্বই নয়, তিনি একজন প্রাক্তন ফ্যাশন মডেল। এছাড়া বিভিন্ন চ্যারিটি সংস্থায় তার কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি আমেরিকান রেড ক্রসের সঙ্গেও জড়িত। হোয়াইট হাউজে যাওয়ার পর এসব বিষয়েও তিনি বেশি করে সময় দেবেন বলে আশাবাদী।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মেলানিয়ার অবদান অতি সামান্য। তিনি কোনো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেননি। তবে এখন তিনি সরাসরি হোয়াইট হাউজের পূর্ব অংশে উঠতে যাচ্চেন। স্লোভেনিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ৪৬ বছর বয়সী মেলানিয়া মার্কিন ইতিহাসের প্রথম নারী, যিনি বিদেশে জন্মগ্রহণ করেও হোয়াইট হাউজে ফার্স্ট লেডি হিসেবে উঠতে যাচ্ছেন।
মেলানিয়া ১৯৯৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পদার্পণ করেন। তিনি ২০০৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হন। তার এক বছর আগ তিনি ট্রাম্পকে বিয়ে করেন।
কেমন ফার্স্ট লেডি হবেন তিনি? সম্প্রতি এ প্রশ্নে সাংবাদিকদের কিছু প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন তিনি।
মেলানিয়া জানান, ফার্স্ট লেডি হলেও তিনি তার ১০ বছর বয়সী সন্তান ব্যারনকেই সর্বাধিক গুরুত্ব দেবেন।
তিনি পিপলকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমার স্বামী সর্বদা ভ্রমণ করে। ব্যারনের একজন অভিভাবক দরকার। আর আমি তার জন্য সব সময়েই থাকতে চাই।’
তিনি বলেন, তিনি ব্যারনকে তার হোমওয়ার্কে সহায়তা করেন। এছাড়া তাকে স্কুলে আনা-নেওয়া ও বিভিন্ন বিষয়ে অংশগ্রহণে আগ্রহী করে তুলতেও চেষ্টা করেন।
মেলানিয়া বলেন, ‘ব্যারন একজন গলফার হতে চান। এছাড়া তার ব্যবসায়ী ও পাইলট হওয়ারও ইচ্ছা রয়েছে। এটি তার নানা বিষয়ের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার বয়স। আর আমি এ কাজে সহায়তা করতে চাই।’
তবে শুধু মাতৃত্বই নয়, তিনি একজন প্রাক্তন ফ্যাশন মডেল। এছাড়া বিভিন্ন চ্যারিটি সংস্থায় তার কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি আমেরিকান রেড ক্রসের সঙ্গেও জড়িত। হোয়াইট হাউজে যাওয়ার পর এসব বিষয়েও তিনি বেশি করে সময় দেবেন বলে আশাবাদী।